
এ বি’ষয়টি এখন জে’লাজুড়ে বেশ আলোচিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে। নূর ইসলাম চণ্ডিপুর গ্রামের মোহাম্মদ দফাদারের ছেলে। তিনি পেশায় রাজমিস্ত্রি। তার শ্ব’শুর মালদ্বীপ প্রবাসী। মা ও মেয়েকে বিয়ে করেছে
ফরিদপুর সদর উপজে’লার মাচ্চর ইউনিয়নের চণ্ডিপুর গ্রামের নূর ইসলাম। মেয়েকে বিয়ে করার চার মাস পর শাশুড়িকে বিয়ে করেন তিনি। এলাকাবাসী জানায়, সাড়ে তিন বছর আগে চণ্ডিপুর গ্রামের জলিল মো’ল্যা
মাল’দ্বীপ যান। এরপর তিনি সব টাকা তার স্ত্রীর কাছে পাঠাতেন। এক বছর আগে চণ্ডিপুর বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন গ্রামের জলিল মোল্যার বাড়িতে নূর ইসলাম রাজমিস্ত্রির কাজ করতে যান। কাজের ফাঁ’কে ওই বাড়ির মেয়ে জেনির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর তারা বিয়ে করেন। বিয়ের পরপরই শাশুড়ি ঝর্না বেগমের সঙ্গে নূর ইসলাম প’রকীয়া’য় জ’ড়িয়ে পড়েন।
এরপর শাশুড়ির সম্মতিতেই পা’লিয়ে গিয়ে আ’দালতের মাধ্যমে তাকেও বিয়ে করেন তিনি। ঘটনাটি জানাজানি হলে মা-মেয়ের মধ্যে দ্ব’ন্দ্ব শুরু হয়।স্থানীয়রা আরো জানান, বিদেশে থেকে পাঠানো শ্বশুরের টাকা ও বাড়ির স’ম্পত্তির লো’ভে নূর ইসলাম তার শা’শুড়িকে বিয়ে করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৭ মে) রাতে নূর ইসলাম ঝর্না বেগমকে নিয়ে চ’ণ্ডিপুর গ্রামে এলে এলাকার মানুষ বি’ষয়টি নিয়ে নানা কথা বলতে থাকে।
গ্রামবাসী তাদের আ’টক করে উপযু’ক্ত বি’চারের জন্য স্থানীয় ইউপি সদস্যের জিম্মা’য় দেন । শাশুড়ি ঝর্না বেগম বলেন, ’আমার মেয়ের সঙ্গে এক বছর আগে নূর ইসলামের বিয়ে হয়েছে। এরপর চার মাস আগে নূর ইসলাম আ’দালতে নিয়ে আমাকে বিয়ে করেছে। আমার মেয়ের কোনো স’ন্তানাদি নেই।
কিন্তু বর্তমানে আমি চার মাসের অ’ন্তঃসত্ত্বা।মাচ্চর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড মেম্বার মো. কাউসার সময়নিউজকে বলেন আমি চৌকিদার মক্কাছের ‘জি’ম্মা’য় ওদের রেখে এসেছি। কিন্তু পরে জানতে পারলাম সেখান থেকে ওরা পা’লিয়েছে।