
কোরবানির মাংস ব’ণ্টনকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের একজন নি’হ’ত হয়েছেন। আ’হ’ত হয়েছেন অন্তত ৩ জন। শনিবার (০১ আগষ্ট) সন্ধ্যায় কিশোরগঞ্জের ভৈরবে এ ঘ’টনাটি ঘটে। পুলিশ জানায়, শনিবার (০১ আগষ্ট) সন্ধ্যায় কোরবানির মাল্লতের মাংস কান্দিপাড়া জামে মসজিদ কমিটি বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেয়।
এ সময় শাহ আলমের বাড়ির লোকজনের কাছে মাংস না পৌঁছানোয় মসজিদ কমিটি হোসেন, সাত্তার ও জামালের সঙ্গে কথা কা’টাকা’টি হয় শাহ আলমের। এক পর্যায়ে তারা দেশীয় অ’স্ত্র নিয়ে শাহ আলমের পরিবারে ওপর হা’ম’লা চালায়।
উভয়পক্ষ সং’ঘ’র্ষে জ’ড়িয়ে পড়ে। এতে শাহ আলমসহ ৪ জন আ’হ’ত হন। তাদের উদ্ধার করে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে শাহ আলমকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় আনার পথে মা’রা যান তিনি।
তৌহিদ ফেরদৌস তন্ময় নামের একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী পদ্মা নদীতে কো’রবানির প’শুর চা’মড়া ফে’লার ছবি পোস্ট দিয়ে লিখেছেন, রাজশাহীর মৌসুমী চমড়া ব্যবসায়ীরা চাম’ড়ার দাম না পেয়ে কোর’বানির পশুর চা’মড়া পদ্মা নদীতে ফেলে দিচ্ছে।
রাজশাহীর আই-বাঁধ সংলগ্ন নদীতে চা’মড়াগুলো ফে’লে দিয়েছে তারা। এইভাবেই নষ্ট হচ্ছে আমাদের দেশের সম্পদ ও পদ্মা নদীর পরিবেশ। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, রাজশাহীতে এবার সবচেয়ে কম দামে বিক্রি হচ্ছে কো’রবানির পশুর চা’মড়া। প্রত্যাশিত দামে নিজেরা বিক্রি করতে না পেরে অনেকেই চা’মড়া সরাসরি দান করেছেন মাদ্রাসা অথবা এতিমখানায়।
আবার সেসব চামড়া নিয়ে পড়েছে বি’পাকে পড়েছেন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। অনেক মৌসুমি চা’মড়া ব্যবসায়ীরা চা’মড়া বিক্রি করতে না পেরে সেসব চামড়া পদ্মা নদীতে ফে’লে দিয়েছে। সরকার চামড়ার দাম নির্ধারন করলেও প্রতি পিস গরুর চামড়া বিক্রি হচ্ছে ৩শ’ থেকে ৪শ’ টাকা দরে। আর ছাগলের চামড়া বিক্রি হয়েছে ১০ থেকে ৩০ টাকা প্রতি পিস। ছোট আকারের ছাগলের চা’মড়া বিক্রিই করতে পারেননি অনেকে।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আড়’তদারদের বিনামুল্যে কোরবানির পশুর চা’মড়া দিতে বাধ্য হয়েছেন তারা। অভিযোগ রয়েছে, মূলধন বকেয়ার অজুহাত দেখিয়ে অধিক মুনাফার আশায় বড় আ’ড়তদারদের সি’ন্ডিকেট বাজার নিম্নমুখি করেছে। যদিও আড়তদাররা দায়ী করছেন ট্যা’নারি মালিকদের।